Description
Curd of Bogra
>>>>>>>>>>Yogurt/দই<<<<<<<<<<
>>>>> বগুড়ার বিক্ষাত সড়া দই <<<<<
বগুড়ার দইয়ের ইতিহাস শুরু শেরপুরে
দইয়ের আদি নিবাস যেমন বঙ্গদেশে নয়, তেমনি জিআই সনদ পাওয়া বগুড়ার দইয়ের আদি নিবাসও বগুড়া শহরে নয়, পাশের উপজেলা শেরপুরে। প্রায় দেড় শ বছর আগে শেরপুরে হিন্দু ঘোষ সম্প্রদায়ের কারিগরেরা দই তৈরির বনিয়াদ করেছিলেন। এখানে ঘোষপাড়া নামের একটি মহল্লায় গড়ে উঠেছে দই তৈরির বিশাল কর্মযজ্ঞ। শেরপুরের দইয়ের প্রবল অনুরাগী ছিলেন তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নবাব মোহাম্মদ আলী। তিনি শেরপুরের ঘোষপাড়ার গৌর গোপালকে বগুড়ায় নিয়ে যান। নবাববাড়ি রোডে গৌর গোপাল তাঁর দইয়ের ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৩৮ সালের গোড়ার দিকে ব্রিটিশ গভর্নর স্যার জন এন্ডারসন বগুড়ায় নবাববাড়িতে অতিথি হয়ে এলে কাচের পাত্রে পাতা দই দিয়ে নবাব তাঁকে আপ্যায়িত করেন। গভর্নর বগুড়ার দইয়ের স্বাদে পরিতৃপ্ত হয়ে ইংল্যান্ডে দই নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। এভাবেই কালক্রমে বগুড়ার দই দেশের বাইরেও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
>>>>>>>>>>দই কেন খাবেন<<<<<<<<<<
> দইয়ে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’। তাই হাড় মজবুত করে।
> অনেকেই হজমের সমস্যার কারণে দুধ খেতে পারেন না কিন্তু দই খেলে সমস্যা হয় না।
> খাবার সহজে হজম করতে সহায়তা করে দই।
> দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও কাজ করে দইয়ের ব্যাকটেরিয়া।
> দইয়ের পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।
> দইয়ের উপাদান ত্বককে মসৃণ করে। দইয়ের ল্যাকটিক এসিড ত্বককে পরিষ্কার করে এবং মৃত কোষ দূর করে।
> দইয়ে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ‘বি৫’, জিংক, পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়োডিন ও রিবোফ্লাভিন।
> নিয়মিত দই খাওয়া হলে তা আপনার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।
> নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় দই খেলে দেহের ওজন কমে।
> পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখে দই।
Reviews
There are no reviews yet.